”বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদ’ কেন্দ্রীয় সংসদের উদ্যোগে ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ”গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় পেশাজীবীদের ভূমিকা” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় গণঅধিকার পরিষদ এর আহ্বায়ক ড.রেজা কিবরিয়া বলেন,বাংলাদেশকে বিক্রি করা গেলেও দেশ প্রেমিক পেশাজীবীদের এখনো কিনতে পারেনি দেশের প্রয়োজনে পেশাজীবীরা আবার ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করবে।
গণঅধিকার পরিষদ এর সদস্যসচিব নুরুলহক নুর বলেন,গণতন্ত্র আজ গুম হয়ে গেছে, নির্বাচন নির্বাসনে গেছে এই গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে সকল পেশাজীবীদের এগিয়ে আসতে হবে।
সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী বলেন, পেশাজীবীরা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ তরান্বিত করেছে, ৯০ এর সৈরাচার পতন করেছে সেই পেশাজীবীরা আজ সরকারের জাতাকলে পিষ্ঠ হয়ে দ্বায়িত্ব ভুলতে বসেছে। তিনি স্বাধীন গণ মাধ্যনের জন্য ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিল করার জন্য আহবান জানান।
ড. দিলারা চৌধুরী বলেন,গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মানে সবার আগে পেশাজীবীদের এগিয়ে আসতে হবে এই দলদাস সরকারের অধীনে কোন পেশাজীবী তার পেশাদারিত্বের জায়গায় স্বাধীন ও নিরাপদ নয়।
কবি আঃহাই সিকদার বলেন, সরকারের উপর থেকে নিচ পর্যন্ত পচন ধরেছে সরকার নাম জেকে টিকাতে সচিবালয় থেকে শুরু করে সকল বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে দলীয় লোক নিয়োগ করে পেশাজীবীদের বিতর্ক করেছেন।
মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন,পেয়াহাজীবীদের এই জাগরণ দেখে মনে হচ্ছে সত্যিকার অর্থেই গণ অধিকার পরিষদ এর এই অঙ্গ সহযোগী সংগঠনটি অনেকদূর যাবে এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। দেশ বিনির্মানে বেশি বেশি করে পেশাজীবীদের অংশগ্রহণ জরুরী।