গতবছরের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। দিনদিন এই বন্ধের পাল্লা বেড়েই চলছে। প্রাইমারি লেভেল থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত হাজার হাজার প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান রয়েছে।যেই পেশার উপর নির্ভর করে চলছিলো লাখ লাখ শিক্ষক,কর্মচারীদের পরিবার পরিজন।কিন্তু করোনার এ থাবায় বিশেষ করে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ের প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান গুলো আজ হুমকির সম্মুখীন।বলা চলে প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানগুলো টিকিয়ে রাখা শিক্ষকদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেন্জিং হয়ে দাড়িয়েছে। শিক্ষকরা আজ পেটের দায়ে পেশা পরিবর্তন করছে সচরাচর। বহুজন নিরবে নিভৃতে কাঁদছে।আত্মসম্মানের জন্যও কাউকে বলতে পারছে না।কিন্তু দীর্ঘ সময়ে তাদের সুনির্দিষ্ট কোন সংখ্যা বের করা হয়নি এবং তাদের সরকারি ভাবে উল্লেখযোগ্য তেমন কোন সুযোগ,সুবিধা দেওয়া হয়নি আজ পর্যন্ত। শিক্ষক একটা জাতির দর্পনস্বরুপ।তাদের এ কঠিন পরিস্থিতিতে সরকারি ভাবে কোন সহায়তা না করলে আগামীদিনে জাতির বিশাল সংকট দেখা দিবে। সরকারের কাছে আকুল আবেদন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষকদের দিকে মানবিক দৃষ্টি রাখুন, তাদের সার্বিকভাবে সাহায্য সহযোগিতা করুন।
মো.সায়েদ আফ্রিদী
শিক্ষার্থী: ঢাকা কলেজ