নবদূত রিপোর্ট:
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শুরু হচ্ছে ইউনিয়নভিত্তিক টিকাদান কার্যক্রম। এ লক্ষ্যে ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপন করা হচ্ছে টিকাকেন্দ্র। এসব কেন্দ্রে সরকারি কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিদের সহযোগিতায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
সোমবার (২ আগস্ট) ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নেতাকর্মীদের এ নির্দেশ দেয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনার এই মহাসংকটকালে প্রধানমন্ত্রীর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের মানুষ বিনামূল্যে কোভিড-১৯ টিকা গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে টিকাদান কার্যক্রম রাজধানী থেকে শুরু হয়ে বিভাগ, জেলা, উপজেলা পর্যন্ত পরিচালিত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সবাইকে টিকার আওতায় আনতে বয়সসীমা ২৫ বছর থেকে আগস্টের প্রথম সপ্তাহে ১৮ বছর করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
স্বেচ্ছাসেবক টিম গঠনের কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের আপামর জনসাধারণ যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সুশৃঙ্খলভাবে করোনা প্রতিরোধক টিকা গ্রহণ করতে পারে সে লক্ষ্যে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সাংগঠনিক ইউনিটভিত্তিক বিভিন্ন টিমে ভাগ হয়ে প্রতিটি টিকাদান কেন্দ্রে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করবে। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের নেতারা এ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও তদারকি করবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে স্বেচ্ছাসেবক টিমকে শোকাবহ আগস্টের কালো ব্যাজ ধারণ এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুসংগঠিতভাবে গণটিকা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়।