নবদূত রিপোর্ট:
মঠবাড়িয়া সদর থেকে ফসলের মাঠের বুক চিরে আকাঁ বাকা রাস্তা চলে গেছে বেতমোর গ্রামে। পিচঢালা পথের দু’পাশে গাছের সারি। বাতাসে যেন ছড়িয়ে পড়ছে সবুজের ঘ্রাণ।গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের বইপড়ার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে হাতেখড়ি গড়ে তোলেন “উপকূল পাঠাগার।
অন্ধকার দূর করে আলো ছড়াচ্ছে দুর্গম এলাকায় হাতেখড়ির উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে শিশুদের জন্য পাঠাগারটি। পাঠাগারটি শুভ উদ্ভোধন করেন সাংবাদিক ও আলোকচিত্রী দেবদাস মজুমদার। উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাতে খড়ি ফাউন্ডেশনের সদস্যরা।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোঃ রুবেল মিয়া বলেন, উপকূল পাঠাগার হাতে খড়ি ফাউন্ডেশনের একটি নতুন আয়োজন। শিশুরা যাতে সহজে ও আনন্দময় পরিবেশে শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ পায় এই লক্ষ্যেই আমাদের এই “উপকূল পাঠাগার”। ‘পড়াই আনন্দ’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে উপকূল পাঠাগারটি।
সংগঠনের অন্য প্রতিষ্ঠাতা সজীব বলেন,সকলের সমান আর্থিক সামর্থ্য নেই। সহায়ক বই দূর, অনেকে পাঠ্যপুস্তকও কিনতে পারে না। এই পাঠাগার তাদের উপকারে লাগবে বলে মনে করছে উদ্যোক্তারা।
দেশ ও সামাজিক কাজে অবদান রাখায় জাতীয় পুরস্কার ‘জয় বাংলা ইয়ুথ এওয়ার্ড’-২০২০ অর্জন করে হাতে খড়ি ফাউন্ডেশন।