Saturday, September 21, 2024
Homeলাইফস্টাইলমেদ যখন অস্বস্তির কারণ, আছে কী সমাধান?

মেদ যখন অস্বস্তির কারণ, আছে কী সমাধান?

লাইফস্টাইলঃ

ভুড়ি কারও কাছে ঐতিহ্য, আবার কারও জন্য বিশেষ চিন্তার কারণ। এমনই অনেক মানুষের ভুড়ি নিয়ে রয়েছে নানা মন্তব্য।

কিন্তু ভুড়ি নিয়ে যাদের চিন্তার শেষ নেই, এদের সমস্যা সমাধানে কিছু পরামর্শ জেনে নেওয়া যাক। পেটের চারপাশের চর্বি কমানো মোটেও সহজ কাজ নয়। তবে অসম্ভবও নয়। ভুড়ি কমাতে কয়েকটি নিয়ম মানলে আপনিও হতে পারেন ছিপছিপে কোমরের অধিকারি।

১) সময় নিয়ে খানঃ এমন কথা শুনে আকাশ থেকে পড়ার কিছু নেই। বৈজ্ঞানিকভাবে এটা প্রমাণিত যে, যারা ধীরে ধীরে সময় নিয়ে চিবিয়ে চিবিয়ে খায়, তাদের হজমটা বেশ তাড়াতাড়ি হয়। ব্যস্ততা নিয়ে, কথা বলতে বলতে কিংবা ফোনে ফেসবুক দেখতে দেখতে খাবেন না। এতে মস্তিষ্ক ঠিকঠাক বার্তা পায় না, কখন আপনার পেট ভরে গিয়েছে। এর ফলে অধিকাংশ সময়েই আমরা বেশি খেয়ে ফেলি।

২) মনকে শান্ত রাখুনঃ মন শান্ত না থাকলে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে থাকলে শরীরের মেটাবলিজম হার কমে যায়। ঘুম ঠিক করে হয়না। এমনকি খাবারও হজম হতে দেরি হয়। তাই যতটা সম্ভব মনকে শান্ত রাখার চেষ্টা করুন।

৩) সোজা হয়ে বসুনঃ কাজের সময় বা অন্য কোনো সময়ে আমরা বেশির ভাগ সময় কুঁজো হয়ে বসে থাকি। দীর্ঘ সময় এভাবে বসতে বসতে পেটের পেশিগুলো ঝুলে যায়। তাই খেয়াল রাখবেন, বসার সময় মেরুদন্ড যেনো সোজা থাকে।

৪)পেটের ব্যায়ামঃ অনেকে প্রতিদিন এক্সারসাইজ কারার পরেও পেটের মেদ কমে না। তার কারণ যেকোনো ব্যায়াম করার সময়ে পেটের পেশিগুলো টানটান রেখে ভেতরের দিকে টেনে ব্যায়াম করতে হবে। না হলে পেটের ওপর চাপ পড়বে না।

৫)যোগব্যায়মঃ পেটের মেদ ঝরাতে যোগব্যায়াম উপকারি। নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে পেটের মেদ কমানো সহজ হয়। এক্ষেত্রে ধনুরাসন, ভুজাঙ্গাসন, উস্ত্রাসনের মতো বেশ কিছু আসন আপনাকে পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।


এইসব কিছুর সাথে খেতে হবে সবুজ শাক-সবজি এবং পানি। যা শরীরের জন্য দারুণ উপকারী।

RELATED ARTICLES

Most Popular